EXAMINE THIS REPORT ON মাশরুম চাষ পদ্ধতি

Examine This Report on মাশরুম চাষ পদ্ধতি

Examine This Report on মাশরুম চাষ পদ্ধতি

Blog Article

শাহরিয়ার আলম ও দিলীপ আগরওয়ালার হিসাব তলব

দুর্যোগের আগাম বার্তা (জরুরি হটলাইন) টোল ফ্রি নাম্বার ১০৯০ এ ডায়াল করুন

বিশ্বজুড়ে চাষ করা হয় নানা জাতের মাশরুম। তবে আমাদের দেশের আবহাওয়ায় এবং তুলনামূলক সহজ পদ্ধতিতে ঘরে ফলানোর জন্য উপযুক্ত অয়েস্টার, মিল্কি, প্যাডি স্ট্র জাতীয় মাশরুম। অয়েস্টার মাশরুম ফলানোর পক্ষে আবার শীতকাল উপযুক্ত। বাকি দুটোর উপযুক্ত সময় মার্চের পর থেকে, যখন ঠান্ডা কমে যায়।

ভার্মি কম্পোস্ট কি? কেঁচো সার বা ভার্মি কম্পোস্ট এর উপকারিতা

হাই প্রোটিনযুক্ত এই ছত্রাক জাতীয় পরজীবী উদ্ভিদ খাদ্য হিসাবে অত্যন্ত পুষ্টিকর। খুব সহজেই এই চাষ ঘরে বসে করা যায়। ডাক্তারি মতে মাশরুমে প্রোটিন বাদে অতিরিক্ত মাত্রায় ভিটামিন আছে, যা মানব স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত প্রয়োজনীয়।

ড্রাই মাশরুম পানিতে ভিজানোর ফলে কাঁচা মাশরুম এর মতো অনেকটা হয়ে যায়।কাঁচা মাশরুম বিক্রি করতে না পারলে মাশরুম শুকিয়ে ও রাখা যায় এই কারণে মাশরুম নষ্ট না হওয়ায় মাশরুম লাভজনক ব্যবসা।

এরপরে প্যাকেটে দশ থেকে বারোটা ছোট ছোট ছিদ্র করে তুলা দিয়ে ছিদ্রের মুখ বন্ধ করে দিলে স্বাভাবিক হাওয়া চলাচল বজায় থাকবে, আবার তুলা থাকায় ধুলাও ঢুকতে পারবে না। প্যাকেটটি সাত থেকে দশ দিনের জন্য কোনও অন্ধকার জায়গায় রেখে দিন।

অন্তর্বর্তী সরকার জনআকাঙ্ক্ষা পূরণে সমর্থ হবে

কালীগঞ্জে বাণিজ্যিক পেঁপে চাষে সফল কৃষক

মাশরুমে চর্বির পরিমাণ কম থাকায় এটি হৃদরোগীদের জন্যও খুব উপকারী।

বাংলাদেশে সাধারণত চার জাতের মাশরুম চাষ করা হয়ে থাকে। এর মধ্যে অয়েস্টার বা ঝিনুক মাশরুম বাংলাদেশে সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয়। অয়েস্টার বা ঝিনুক মাশরুম খুব অল্প জায়গার সহজেই চাষ করা যায়। এই মাশরুম বর্তমানে বাণিজ্যিকভাবেও চাষ করা হচ্ছে। আজকে আমরা জানবো মাশরুম চাষ পদ্ধতি ও এটি চাষ করতে কি কি প্রয়োজন হতে পারে:-

নিয়মিত মাশরুম খেলে শারিরীক ও মানসিক শক্তি বৃদ্ধি পায় এবং সেই সাথে রক্ত সঞ্চালণ বৃদ্ধি পায় এবং সর্দি, কাশি দূর হয়।

২/৩ দিন পর ব্যাগের কাটা অংশ দিয়ে সাদা পিন সদৃশ অংশ দেখা যায়। আরো ২/৩ দিন পর মাশরুম বড় হলে সংগ্রহ করতে হবে।

প্রকৃতিতে মাশরুমের কয়েক হাজার জাত রয়েছে যার মধ্যে ৮-১০টি জাতের বাণিজ্যিক চাষাবাদ হয়ে থাকে। বাংলাদেশের তাপমাত্রা ও আপেক্ষিক আদ্রতা মাশরুম চাষের জন্য অত্যন্ত উপযোগী। বাংলাদেশের চাষপযোগী check here মাশরুমের জাতগুলো হলো-

মাশরুম ক্লোরোফিলবিহীন ছত্রাক জাতীয় উদ্ভিদ এবং নতুন ধরনের সবজি যা সম্পূর্ণ হালাল, সুস্বাদু, পুষ্টিকর ও উচ্চ খাদ্যশক্তি এবং ভেষজগুণে ভরপুর। এটি একটি ঔষধিগুণ সম্পূর্ণ খাবার। এর মধ্যে রয়েছে ২৫-৩০% প্রোটিন যা অত্যন্ত উন্নত ও নির্ভেজাল। স্বাস্থ্য বিজ্ঞানীদের মতে এটি বিভিন্ন জটিল রোগের প্রতিরোধক ও প্রতিষেধক হিসেবে কাজ করে থাকে। এটির রয়েছে নানাবিধ ব্যবহার যেমন:-

Report this page